ওপেন ফিস ও পোল্ট্রি ফিডের বৈশিষ্ট্যঃ

অত্যাধুনিক স্বয়ংক্রিয় মেশিনে প্রস্তুতকৃত ও উন্নত প্যাকেটজাত নিরাপদ ও সহজেই পরিবহন যোগ্য।

উন্নতমানের কাঁচামালের ব্যবহার ও কঠোর মান-নিয়ন্ত্রণের নিশ্চয়তা।

আকর্ষণীয় খাদ্য রূপান্তর।

খাদ্যের অপচয় রোধ করে খরচ ও সময় বাঁচিয়ে অধিক লাভ করা যায়।

ব্রয়লার মুরগীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, ব্রয়লারের ওজন ও মৃত্যুর ঝুঁকি কমায়।

পুকুরের প্রকৃতিক পরিবেশ ভাল থাকে ফলে মাছের রোগ বালাই ও মৃত্যুর হার কমে।

বাণিজ্যিক ভাবে খাচাঁয় মাছ চাষের ক্ষেত্রে ভাসমান খাদ্য অতুলনীয়।

পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমান বৃদ্ধিপায়।

সর্বোচ্চ হজম ক্ষমতা সম্পন্ন।

সঠিক মাত্রায় এফ.সি.আর থাকে।

কার্প মাছের পোনা মজুদ ঘনত্ব/চাষ কালীন নির্দেশনা

পুকুরের আয়তন হতে হবে সর্বনিম্ন তিন বিঘা।

পুকুরের পানি ৬.5 ফিট বা সর্বোচ্চ ৭.5 ফিট।

পুকুরের সুর্যের আলোর উপস্থিতি এবং বাতাস চলাচল করার পূর্নাঙ্গ ব্যবস্থা থাকতে হবে।

পাড়ে গাছ এবং বাঁশের ঝাড় মুক্ত হতে হবে।

পুকুরে নতুন পানি প্রবেশ এবং বের করার ব্যবস্থা থাকতে হবে।

পুকুরে খাদ্য দেওয়া এবং প্রতিদিন পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

পুকুরের পাড় এমন হতে হবে যাতে বাহিরের পানি প্রবেশ করতে না পারে।

মাছের জাত প্রতি বিঘা মজুদ ঘনত্ব

মাছের জাতওজনসংখ্যা
কাতলাএক কেজি বা এর উপরে৪০ পিছ
রুই৬০০-১০০০ গ্রাম বা এর উপরে১৫০-১৭৫ পিছ
মিরকা৬০০ গ্রাম বা এর উপরে৪০ পিছ
ক্রশ বাউশ৬০০ গ্রাম বা এর উপরে১০ পিছ
সিলভার৬০০ গ্রাম বা এর উপরে২০ পিছ
ব্রিগেড১ কেজি বা এর উপরে৫ পিছ
গ্লাস কাপ৬০০ গ্রাম বা এর উপরে৫ পিছ
ব্লাক কাপ৬০০ গ্রাম বা এর উপরে৫ পিছ

মাছের জাত সম্পর্কে তথ্য

মাছের এর জাত সমন্ধে জানা এবং ভাল জাতের মাছ চাষ করতে হবে।

কাতলা:যমুনা/পদ্মা
রুই:হালদা/যমুনা/পদ্মা

খাদ্য ব্যবস্থাপনা নির্দেশিকা

  • উন্নতমানের খাদ্যের ব্যবহার মাছ চাষে সফলতার অন্যতম পূর্বশর্ত। তাই খাদ্যের গুনগত মান ও প্রয়োগ বিষয়ে সদা সচেতন থাকতে হবে।
  • প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে, নির্দিষ্ট জায়গায় বাতাসের অনুকুলে খাদ্য ছিটিয়ে দিতে হবে।
  • খাদ্য প্রয়োগের পরিমান পোনার ওজন, মাছের সংখ্যা, খাদ্যাভ্যাস, স্বাস্থ্যগত অবস্থা, আবহাওয়ার তাপমাত্রা, পানির সকল পরিবেশের উপর নির্ভর করে দিতে হবে।
  • প্রতি ৭-১৫ দিন পর পর মাছের ওজন নির্ণয় করে খাদ্যের পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে।